মেরিন টেকনোলজি

মেরিন টেকনোলজির গুরুত্ব

শিপিংয়ের ক্ষেত্র হল,বিশ্ব অর্থনীতির মেরুদন্ড বা চাকা। পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যাওয়ার জন্য,বর্তমান বিশ্বের অর্থনীতি প্রায় সম্পূর্ণরুপে সমুদ্র নির্ভর।বিশ্বে সর্বমোট পণ্য পরিবহনের( ৮০-৮৫%) সমুদ্র পথে পরিবহিত হয়ে থাকে। বলা হয়ে থাকে যদি বিশ্বের সকল জাহাজ(০১)দিনের জন্য বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে বিশ্বের অর্ধেক জনগোষ্ঠিকে অনাহারে থাকতে হবে।মিল কলকারখানা, সমিন্টে ফ্যাক্টর,ি গামন্টেস শল্পি ,বদ্যৈুতকি পাওয়ার প্লান্ট সহ সকল যান্ত্রকি ব্যাবস্হা প্রায় বন্ধ হয় পড়বে এজন্যই জাহাজরে কোন হরতাল হয়না । বর্হিবশ্বিরে সাথে মানুষরে প্রয়োজনীয় পণ্য ও কল কারখানার কঁচামাল সহ যাবতীয় দ্রব্য আমদানী রফতানি বন্ধ হয়ে যাব,ে পৃথবিী অচল হয়ে পড়বে ।আর সইে সকল পর্বত সম বাণজ্যিকি জাহাজ, প্রত্যক্ষ ভাবে পরচিালতি হয় সাটফিাইট্ মরেনি অফসিার দ্বারা ।

বিশ্বের সবচেয়ে দামী চাকরির প্রফেশনাল ডিগ্রী মেরিন ইঞ্জিয়ারিং ,যা বিশ্বের দ্বিতীয় পেশার মর্যাদা অর্জন করেছে(প্রথম এরোনটিক্যাল,তৃতীয় পেশা মেডিক্যাল)একমাত্র মেরিন পেশাতেই আছে বিশ্ব ভ্রমন করার সুযোগ। বর্তমানে বাংলাদেশ,কানাডা,ফ্রান্স,জার্মানি,ইটালী ,ভারত ,ব্রাজিল ,নেদারল্যান্ড, সুইডেন ইত্যাদি রাষ্টের সাথে একই সারিতে অবস্থান করছে যা আন্তর্জাতিক নৌ বানজ্যিে বাংলাদেশের গুরুত্ব প্রতিফলিত হয়। আর আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এই কর্মক্ষেএের সফলতা ধরে রাখার জন্য প্রোয়োজন যোগ্য সৎ পরিশ্রমী সুবিবেচক, বিচক্ষন,স্থির বুদ্ধি সম্পূর্ণ দক্ষ মেরিন ইঞ্জিয়ার অফিসার। বিশ্ব অর্থনীতির চাকা যদি হয় শিপিং,আর সেই শিপিংয়ের পরিবাহক যদি হয় সমুদ্্রগামী জাহাজ ,তাহলে বলাযায় ,এই পৃথিবীটা ঘুরছে সমুদ্রচারীর কারনে।আর এই পৃথিবীটাকে সচল রাখাই মেরিনের উদ্দেশ্য এবং লক্ষ্য।

মেরিন টেকনোলোজিতে কেন পড়বেন

ডিপ্লোমা-ইন-মেরিন টেকনোলজি (৪) বছর মেয়াদি (৮) সেমিষ্টারের কোর্স । বর্তমানে পৃথীবিতে যত প্রকার পেশা আছে তার মধ্যে মেরিন (৩)তিন নম্বর স্থান দখল করে আছে। শুধু স্থান দখল নই মেরিনের চাহিদাও ব্যাপক, আর এই ব্যাপকতার কারণ হচ্ছে সংখ্যার দিক থেকে অনেক কম। এই সংখ্যা বাড়িয়ে বিশ্বের বাজারে দেশকে আরও এগিয়ে নেয়ার লক্ষে মেরিন ডিপার্টমেন্টে পড়াশুনা করা একান্ত জরুরী। কোন কারণে যদি সমগ্র বিশ্বে (০৭)সাত দিনের জন্য মেরিনারদের কার্যক্রম বন্দ রাখা হয় তাহলে পৃথিবী প্রায় অচল হয়ে পড়বে। কারণ পরিবহনের শতকরা প্রায় (৮০-৮৫%) সম্পূর্ণ হয় শিপিং লাইনের মাধ্যমে। একজন মেরিন ইঞ্জিনিয়ার ডিপ্লোমা দিয়ে যাত্রা শুরু করে একজন আন্তজার্তিক খ্যাতি সম্পূর্ণ ইঞ্জিয়ারের যোগ্যতা অর্জন করতে পারে। আমরা জানি সমগ্র পৃথিবী ভ্রমন করা মোটেও সহজ কথা নয়, কিন্তু একজন মেরিন ইঞ্জিয়ার সমগ্র বিশ্ব ভ্রমন করতে পরে। তাছাড়া অর্থের দিক থেকে মেরিন একটি অন্যতম ডিপার্টমেন্ট যা অল্প সময়ে অর্থনৌতিক ভাবে সাবলম্বি করতে পারে। সকল দিক থেকে দেখা যায় যে, ডিপ্লোমা-ইন-মেরিন টেকনোলোজিতে পড়াশুনা করে অল্প দিনে একটি সুন্দর ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব।

কর্মক্ষেত্র

কারিগরি শিক্ষা মানেই বাস্তব মুখি শিক্ষা। মেরিন টেকনোলোজি থেকে বাস্তব জ্ঞান অর্জনের করে সমগ্র বিশ্বে চাকুরী করা সম্ভব । যে সকল ক্ষেত্রে চাকুরীতে একজন ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে যোগদান করা যায়ঃ

  • বিদেশগামী জাহাজ, বাংলাদশে নৌবাহনিী
  • B.I.W.T.A, B.I.W.T.C
  • চট্টগ্রাম বন্দর, মোংলা বন্দর, পায়রা বন্দর
  • ডেক ও ইঞ্জিন কর্মী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, বিভিন্ন কারিগরি স্কুলে
  • পাওয়ার প্লান্ট, গ্যাস প্লান্ট, ডিজেল প্লান্ট
  • দেশের সুনাম ধন্য (১০০)+ বেসরকারি শিপিং কো¤পানী
  • দেশের সুনাম ধন্য(৫০)+ডক ইয়ার্ড
  • মেকানিক্যাল সংস্লিট (৩০০)+ইন্ডাস্ট্রি